বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি

News Editor 2023-06-21 জাতীয় View 529

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সাথে এশিয়ায় অবস্থিত অন্যান্য দেশের সম্পর্ক কত ১০ বছরে অনেক উন্নতি হয়েছে। আওয়ামী লীগের সরকার এশিয়ায় অবস্থিত যেসব দেশ বাংলাদেশের প্রতিবন্ধী ভাবাপণ্য সেই সব দেশের সাথে বৈদেশিক সম্পর্ক উন্নতি করবার জন্য নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যার ফল বাংলাদেশের জনগণ ইতিমধ্যে পাওয়া শুরু করেছে। 


বৈদেশিক নীতিতে বাংলাদেশ উদার। বাংলাদেশ চায় একটি সমৃদ্ধ পৃথিবী যেখানে প্রত্যেকটি দেশ একে অপরের পাশাপাশি থাকবে। বাংলাদেশ চাই একটি শান্তির পৃথিবী। সেই পরিক্রমায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি ঠিক হয়েছে। 


বৈদেশিক নীতিতে বাংলাদেশ উদার। বাংলাদেশ চায় একটি সমৃদ্ধ পৃথিবী যেখানে প্রত্যেকটি দেশ একে অপরের পাশাপাশি থাকবে। বাংলাদেশ চাই একটি শান্তির পৃথিবী। সেই পরিক্রমায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি ঠিক হয়েছে।

বৈদেশিক সম্পর্কের কথা উঠলে প্রথমে চলে আসে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে সম্পর্ক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের সাথে একটি স্বচ্ছ এবং বন্ধু ভাবা পণ্য সম্পর্ক সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। দুই দেশের সরকার একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সেই শ্রদ্ধা রেখে নিরাপত্তা, যোগাযোগ এবং ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যার ফল বাংলাদেশ এবং ভারত দুই দেশের জনগণ ইতিমধ্যে পাওয়া শুরু করেছে। এই অঞ্চলে যাতে প্রত্যেকটি দেশ তাদের নিরাপত্তা জোরদার করতে পারে এবং নিজেদেরকে বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে সে ব্যাপারে বাংলাদেশ এবং ভারত এক সাথে কাজ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি কাজ করে যাচ্ছে বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নে। পানি সম্পদ বন্টনে দুই দেশের মধ্যে কিছু দ্বিমত রয়েছে তবে আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশ এই দ্বিমত সমাধান করতে পারবে বলে আশা রাখে।


চায়না বর্তমান বিশ্বে একটি বড় শক্তি। এই বড় শক্তির সাথে বাংলাদেশ সুন্দর সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে এবং দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক কিভাবে আরো বেশি জোরদার করা যায় সেই ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছে। আশা করা যায় আগামী বছরগুলোতে বাংলাদেশ এবং চায়নার মধ্যে সম্পর্ক আরো জোরদার হবে। চায়না ইতিমধ্যে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ে বড় বড় প্রজেক্টগুলো পরিচালনার এবং সেসব প্রজেক্টে বিনিয়োগ করার। এই দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধন জোড় করার জন্য দুই দেশের সরকার বর্তমানে কাজ করে যাচ্ছে। চায়না শুধু এশিয়ার পরাশক্তি নয়, সারা বিশ্বেরও একটি পরাশক্তি। এজন্য বাংলাদেশের জন্য চায়না সাথে সম্পর্ক জোরদার রাখা খুবই জরুরী। বিশেষ করে মায়ানমার প্রশ্নে চায়না কি সিদ্ধান্ত নেয় তার ওপর বাংলাদেশের ভু-রাজনীতিক পরিস্থিতি অনেকাংশে নির্ভর করে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে সকল সমস্যা সমাধানে আগ্রহী।


জাপান বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বন্ধু। স্বাধীনতার পর থেকে জাপান বাংলাদেশকে নানা ব্যাপারে সহায়তা দিয়ে এসেছে। দেশটি বাংলাদেশের একটি প্রধান বাণিজ্যিক সহযোগীও বটে। বাংলাদেশের অনেক বিপদে জাপান এগিয়ে এসেছে। আওয়ামী লীগ সরকার এই সম্পর্ককে আরো জোরদার করার জন্য নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বর্তমানে বাংলাদেশ এবং জাপানের মধ্যে বন্ধুত্ব সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ জায়গায় অবস্থান করছে। 

সাম্প্রতিক